Saturday, December 14, 2013

অরুনাচল প্রদেশ নিয়ে চীন - ভারত স্নায়ুযুদ্ধ!! পর্ব -৭


অরুনাচল প্রদেশ নিয়ে চীন - ভারত স্নায়ুযুদ্ধ!! পর্ব -৬
টি পড়তে পারবেন নিচের লিংক এ।
http://www.somewhereinblog.net/blog/ferdaus98blog/29905866

(গত ১২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে ব্লগে আমার ষস্ঠ পর্ব প্রকাশ করতে গিয়ে "সামু" আমার পোস্টটি পুরো খেয়ে ফেলে। কি কারনে পোস্টটি সংরক্ষিত হয় নি তা জানা যায় নি। তাই এবার অনলাইনে আর ঝুঁকি নিলাম না। "লিবরে অফিস" এ লিখে তার পর ব্লগে আপলোড করার সিদ্ধান্ত নিলাম।)
কিন্তু হোল না, মোবাইল থেকে একটু লেখা আপলোড করতে পেরেছিলাম, কিন্তু এ ধরনের আর্টিকেলের জন্য সেটা যথেষ্ট নয়।



অরুনাচলের জনগনঃ-

  • কি রকম হতে পারে এই পাহাড়ি অঞ্চলের জনগন?
  • তাও যেহেতু এই অরুনাচলের জনগন মিশ্র প্রজাতির।
আমাদের দেশ যেহেতু সমতল ভূমিতে অবস্থিত এবং জনবহুল দেশ, যেই দেশে ফসল ফলে অতি সহজে, বিধাতা প্রাকৃতিক সম্পদ (উর্বর মাটি ও অনুকূল আবহাওয়া) ব্যবহারের ফলাফল ও দেখিয়ে দিয়েছেন। সেই তুলনায় অরুনাচল প্রায় ভিন্ন বলা যায়

পশ্চিমে ভুটান সংলগ্ন তাওয়াং নামের একটি ছোট শহর বা জেলাতে তিব্বত বংশোদ্ভুত জাতির অবস্থান প্রকাশ্য বলে মনে করা হয়। এই শহরে তিব্বতের এবং তিব্বত বাসীর উপসনালয় রয়েছে এবং এই শহরের অধিবাসিরা তিব্বতের অধিবাসীদের বংশধর। পূর্ব – দক্ষিনাঞ্চলে মায়ানমারের উপজাতির সংমিশ্রন।
এরকম আদিবাসী পরিচয়, ভাষা, ধর্ম ও বস্তুগত সংস্কৃতির ভিত্তিতে অরুণাচল প্রদেশটি বিভক্ত। অর্ধ-স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিতে কিছু কিছু এলাকাকে ভাগ করা যায়পশ্চিমে ভুটান সীমান্তবর্তী তিব্বতিয় এলাকা, রাষ্ট্র কেন্দ্রে “তানি” এলাকা মায়ানমার সীমান্তবর্তী তাই / সিংফো / তাংসা এলাকা, এবং এছাড়াও দক্ষিণে "নাগা" এলাকা, পূর্ব মিশমি এলাকা, এরকম প্রদেশটি জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিচ্ছিন্ন সংস্কৃতির জনগন (উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহিত এবং রুপান্তরিত)
াংলাদেশ থেকে আগত চাকমারাও এখানে বেশ কিছু সংখ্যক রয়েছেন। অনুমান করা হয় বাংলাদেশ থেকে ১৯৫০ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত রিফিউজি হিসেবে সরকারী ভাবে প্রবেশ করে বসবাস করতে শুরু করে। হাজং নামের আরেক পাহাড়ি জনগোষ্ঠি ও বাংলাদেশ থেকে এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছেন বলে বিভিন্ন ওয়েব সাইটে পাওয়া যায়। তবে এই পাহাড়ি জাতি সন্মন্ধে বাংলাদেশের খবরাখবরে খুব একটা পড়িনি।

িন্তু কেমন আছেন বাংলাদেশ থেকে আগত এই চাকমারা, তা নিয়ে পরে লিখব।
According to the 2001 Indian Census, the religions of Arunachal Pradesh break down as follows:
  • Hindu: 379,935 (34.6%)
  • Others (mostly Donyi-Polo): 337,399 (30.7%)
  • Christian: 205,548 (18.7%)
  • Buddhist: 143,028 (13.0%)
  • Muslim: 20,675 (1.9%)
  • Sikh: 1,865 (0.1%)
প্রথম প্রশ্নের উত্তরেই আসি।
আমার ব্যক্তিগত মতামত; দক্ষিন এশিয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের জনগন অতিশয় সরল, কর্মঠ ও নিষ্ঠাবান হয়ে থাকেন। আমার প্রয়াত বাবা ১৯৫০ সালে সমভবত প্রথম ডাক্তার হিসেবে বান্দরবন এ পদস্থাপিত হন। তিনিও পাহাড়ি জনগন তথা মগ জাতিকে এরকমই মনে করেছেন এবং তাদেরকে উঁচু আসনে স্থান দিতেন সবসময়।
মার নিজেরও বেশ কিছু চাকমা ও মগ পরিচিত ও বন্ধুদের মাঝে রয়েছেন আমিও তাঁদেরকে একই বিশেষনে বিশেষায়িত করব।

দার্জিলিং এর গুর্খা জাতিদের নিষ্ঠাবান ও আনুগত্য বৃটিশ কর্তৃক এমনভাবে স্বীকৃত যে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োগের জন্য বৃটিশরা একটি “রেজিমেন্ট” এর নামই দিয়েছিলেন “গুর্খা রেজিমেন্ট”
পাকিস্তান  ও ভারত অধ্যুশিত কাশ্মিরের জনগনকেও একই বিশেষনে বিশেষায়িত করা যায়।
২০০৪ সালে কোন এক কারনে দার্জিলিং গিয়েছিলাম। দার্জিলিং পৌঁছার মাইল দশেক আগে জীপের বহর একটি জায়গায় থামে চা বিরতির জন্য। বাংলাদেশের ন্যয় একেবারে রাস্তা ঘেঁসে চা এর দেকান করা যায় না ঐ সব অঞ্চলে, খাড়া পাহাড়ের কারনে। এই কারনে আমি আমার হাত ব্যগ কাঁধে নিয়ে একটু উঁচুতে চায়ের দোকানে যেগে উদ্যোগ নিতেই স্থানীয় একজন বললেন, “এখানে আপনার ব্যগ রাস্তায় ফেলে রেখে গেলেও কেউ নেবে না। এটা কোলকাতা না”তিনি হয়তো জানতেন না, আমি বাংলাদেশ থেকে।

অরুনাচলের ভৌগলিক বিবরনঃ-

অরুণাচল প্রদেশটি ভারতের উত্তর – পূর্বাঞ্চলের একটি পাহাড়ি প্রদেশ। এর ভৌগলিক অবস্থান ২৬,২৮ ° , এবং ২৯,৩০ ° উঃ অক্ষাংশ এবং ৯১,২০ ° পূঃ এবং ৯৭,৩০ ° পূঃ দ্রাঘিমাংশ এবং এলাকা আছে ৮৪.৭৪৩ বর্গ কিলোমিটার
অরুণাচল প্রদেশ বেশিরভাগই হিমালয় দ্বারা আবৃত তবে, লোহিত , চ্যাংলাং এবং তিরাপ অংশ পাটকাই পাহাড় পরিবেস্টিত। Kangto , Nyegi Kangsang , প্রধান Gorichen শিখর এবং ইস্টার্ন Gorichen শিখর হিমালয়ের এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ শিখরের কিছু পাহাড়ি অংঢ় রয়েছে। হিমালয় রেঞ্জ এর সন্নিকটে সকল এলাকাই পাহাড়ি। কামেং , সুবানসিরি , সিয়াং , লোহিত ও তিরাপ, এই পাঁচ নদী দিয়ে অরুনাচলের এলাকাগুলো উপত্যকার মধ্যে বিভক্ত করা হয়েছে। এইসব পাহাড়ি এলাকাতেই বহু নদ নদীর উৎপত্তি স্থল যা পাহাড়ের বরফ গলে সৃষ্টি হয়ে থাকে। সিয়াং নদীটিই সবচেয়ে শক্তিশালী এবং এটা আসামের সমভূমিতে দিবাং এবং লোহিত নদী দ্বারা সংযোজিত হয় পরে ব্রহ্মপুত্র হয়
পাহাড়ি এই প্রদেশে বনাঞ্চল এর প্রাকৃতিক আবাদি ও প্রচুর, প্রায় শতকরা ৬১ ভাগ। পাহাড়, বনাঞ্চল ও নদী এই তিনে মিলে অরুনাচল অবশ্যই একটি মোহনীয় ও দর্শনীয় স্থান হওয়া উচিত। আমি স্বচক্ষে দেখিনি, যারা দেখেছেন, তারা এই মহিমা বর্ণণা ছবি আকারে এখানে দিতে পারেন।

অরুনাচল ও সীমান্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যপক উন্নয়নঃ-
ারত ও চীন উভয়েই এই অঞ্চলটির ভবিষ্যত গুরুত্ব বিবেচনা করে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যপক উন্নয়ন সাধন করে চলেছেন।
পর্ব - ৬ এ দুটো ম্যপ দিয়েছি, তা থেকেই বোঝা যাবে, চীন ও ভারত উভয়েই এলাকাটিকে কত গুরুত্ব দিচ্ছেন।
এখানে ভারত সরকার পুরো অরুনাচল জুরে ঘোড়ার জুতার আকারে হাইওয়ে তৈরী করে চলেছেন।
অরুণাচল প্রদেশ দুটি মহাসড়ক রয়েছে। Tawang এর সঙ্গে আসামে ১৯৯৮ সালে সম্পূর্ণ 336 কিমি ন্যাশনাল হাইওয়ে বানানো হয়েছে। ২০০৭ সাল নাগাদ ভারতের কেন্দ্রিয় সরকার অরুনাচলের প্রায় প্রতি গ্রামে রাস্তা সংযোগ করেছেন। প্রতিটি ছোট শহরে নিজস্ব বাস স্টেশনে রয়েছে। এ ছাড়াও ভারতীয় প্রধান মন্তৃর উচ্চাভিলাষী ঘোষণানুসারে ২,৪০০ কিমি এর হাইওয়ের নির্মান কাজ শুরু হয়ে গেছে বা হয়ে যাবার কথা।
আর অরুনাচলের প্রথম রেলওয়ে এই বছরেই শুরু হওয়ার কথা।
ীন ও কম যাচ্ছে না। চীন ৪৮০কিমি দীর্ঘ হাইওয়ে কিংহাই প্রদেশ থেকে লাসা পর্যন্ত বিস্তৃত করেছে।

এছাড়াও চীনারা - ভারতের এলাকা ভিত্তিক আধিপত্যকে মাঝে মাঝে পরীক্ষা করবেন বলে ধরে নিতে হবে। কারন চীনের বেশ কিছু হাইওয়ে ঐ সকাল সীমান্ত এলাকায় (প্রয়োজন না থাকার কারনেও) ভারতের সীমান্ত বরাবর করে রেখেছেন।
এটি ভারতের সীমান্ত সংক্রান্ত খবরাবর পতৃকা পড়লেই জানা যাবে ও বোঝা যাবে।
একটি উদাহরন হুবহু তুলে ধরা হোল

China toys with India's border
By Sudha Ramachandran

BANGALORE - India's frontier with China is bristling with tension. Barely two weeks after the two countries reaffirmed commitment to existing mechanisms for dispute settlement, and agreed to maintain peace and tranquility along their border, a major Chinese incursion has taken place into India's Sikkim state.

On June 16, Chinese troops came more than a kilometer into Sikkim's northernmost point - a 2.1-km sliver of land called Finger Point. Only a month ago, Chinese soldiers had threatened to demolish stone structures in the area. That warning was subsequently echoed and endorsed by Chinese officials.

Incursions and skirmishes are frequent along the 4,057-km-long Sino-Indian border - an area that has not been demarcated on maps or delineated on the ground. India and China fought a border
াকি টা ইচ্ছে থাকলে পড়ে নিতে পারেন।
http://www.atimes.com/atimes/South_Asia/JF27Df01.html

................................. (চলবে)

Tuesday, July 29, 2008

New Bangla Restaurants in Danforth, Toronto

I came back to Toronto after one and half month's stay in Chicago, Illinois, USA.
Tuesday morning, that's today, I made a visit to the famous Bangla Para in Danforth Ave, Toronto.
Couple of new restaurant have come up.

One of them is the "New Kabab House" just opposite Zellers. Got to try this one.

Driving to Los Angeles

During my stay in Bakersfield, Mr. Faiz had given me a great help to drive me to LA airport from Bakersfield. Thanks a lot to him and this video is dedicated to him

Sunday, July 20, 2008

Bengali Cooking in Chicago


A bunch of great Opar Bangla Doctorate students enjoying their weekend cooking.
I happened to be a visitor only taking the video. Most of the "Bangali Moshla" is available in Chicago. Thanks to Bangla/Indian/Pakistani grocery shops in Devone Ave, Chicago. CTA bus # 55 plies over their.

আমি বাংলাদেশ থেকে। স্যপ পড়তে এসেছিলাম; এখানে এসেই মনস্থির করলাম যত শীঘ্রই সম্ভব আল্লাহ চাহেত দেশে ফিরব।
কেন ফিরব তা পরে জানাচ্ছি।